যখন কোনোও ব্যাক্তির মৃত্যু হয় তখন মনে একটাই প্রশ্ন আসে মৃত ব্যাক্তির জরুরি ডকুমেন্টস এর কি করা উচিত। যদি আপনার মনে এই একই প্রশ্ন আসে তাহলে আমরা এই প্রতিবেদনে বলবো যে, মৃত্যুর পর আধার কার্ড, প্যান কার্ড এবং ভোটার কার্ডের কি করা উচিত।
আধার কার্ড, প্যান কার্ড এবং ভোটার কার্ড এই তিনটি হলো গুরুত্বপূর্ন ডকুমেন্টস। এই ডকুমেন্টগুলি ছোট দেখে বড়ো কাজে দরকার পড়ে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে হোক বা পরিচয়পত্র হিসেবে হোক বা সরকারি কোনো প্রকল্পের সুবিধা পেতে আধার কার্ড, প্যান কার্ড ও ভোটার কার্ড এই কার্ডগুলি ব্যবহার হয়ে থাকে। কিন্তু এই তিনটি ডকুমেন্টের মধ্যে বেশি প্রয়োজন হয় আধার কার্ড (Aadhaar Card) ও প্যান কার্ডের (Pan Card)।
আপনার প্যান কার্ড আছে? তবে আজই সেরে নিন এই কাজ! নইলে দিতে হবে 10,000 টাকা জরিমানা।
মৃত ব্যাক্তির Aadhaar Card কি করা উচিত?
UIDAI -র দ্বারা জারি করা আধার কার্ড হলো একটি ইউনিভার্সাল আইডি (Universal ID)। এটি কোনো ব্যাক্তির পরিচয়পত্র এবং সরকারি কোনো প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ন ডকুমেন্ট। এমন পরিস্থিতিতে কোনো ব্যাক্তির মৃত্যু হয়ে যায় তাহলে উক্ত ব্যক্তির আধার কার্ড সারেন্ডার করার কোনো বিকল্প নেই। তাই আপনি এটিকে লক করে দিতে পারেন, যাতে কেউ এর অপব্যবহার না করতে পারে।
মৃত ব্যাক্তির Pan Card কি করা উচিত?
বাজেট 2023 -এ অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ঘোষণা করেছিলেন যে, এখন প্যান কার্ড ব্যবসায়িক পরিচয়পত্র হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। যদি আপনার কোনো প্রকারের ফাইন্যান্সিয়াল কাজ সম্পন্ন করতে হয় তাহলে এর জন্য আপনার কাছে একটি প্যান কার্ড থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এমন পরিস্থিতিতে কোনো ব্যাক্তির মৃত্যুর পরে তার প্যান কার্ডের সুরক্ষিত রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, নাহলে পরে কেউ এর অপব্যবহার করতে পারে। যদি আপনার পরিবারের কোনো ব্যাক্তির মৃত্যু হয় তাহলে ইনকাম ট্যাক্স দপ্তরে যোগাযোগ করে তার প্যান কার্ড সারেন্ডার করতে হবে। সারেন্ডার করার আগে, এই কার্ডের সাথে সংযুক্ত থাকা সমস্ত অ্যাকাউন্ট অন্যদের নামে স্থানান্তর করুন।
মৃত ব্যাক্তির Voter Card কি করা উচিত?
ইলেকশনের সময় ভোট দেওয়ার কাজে ভোটার কার্ডের প্রয়োজন হয়। এছাড়া পরিচয়পত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর জন্য 18 বছরের উর্ধের বয়সের ব্যাক্তির ভোটার কার্ড থাকা আবশ্যক। যদি কোনো ব্যাক্তির মৃত্যু হয়ে যায় তাহলে এই পরিস্থিতিতে ভোটার আইডি কার্ড বাতিল করতে হবে। এর জন্য ইলেকশন কমিশনিয়ে অফিসে গিয়ে ফর্ম-7 জমা করতে হবে। এরপর ওই ব্যক্তির ভোটার আইডি কার্ড বাতিল হয়ে যাবে।
LIC Policy আছে আপনার? এই কাজ না করলে এক টাকাও পাবেন না, সব টাকা জলে
এই নিয়ে আপনাদের মতামত নীচে কমেন্ট করে জানাবেন। পছন্দ হলে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার অবশ্যই করবেন। এছাড়াও বিভিন্ন চাকরি, সরকারি প্রকল্প, শিক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন আপডেট সবার আগে পাওয়ার জন্য আমাদের InfoNet Bangla ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রবেশ করুন।
🔥 আমাদের WhatsApp গ্রুপে যুক্ত হন👉 | 🔥 যুক্ত হন |
✅ LIC এই পলিসিতে মাত্র ১২১ টাকা বিনিয়োগ করে পান ২৭ লক্ষ টাকা রিটার্ন, বিস্তারিত জানুন
✅ পোস্ট অফিসের এই স্কিমে 5 বছরে টাকা দ্বিগুণ পাবেন, শেষ সুযোগ হাতছাড়া করবেন না।