Bike Finance Plan: বাইকপ্রেমীদের সবসময়েই নজর থাকে বাইকের নতুন মডেলগুলির উপর। কোন মডেল বাজারে নতুন এল, কোনটার কি ফিচার রয়েছে সব তথ্যই থাকে তাঁদের নখদর্পণে। আবার অনেকেই আছেন যাঁরা বাইক কিনতে চান অথচ সাধ্যের মধ্যে মিলছে না পছন্দের বাহন।
সমস্ত নতুন ক্রেতাদের অবাক করে দুরন্ত অফার এল বাজারে। যা রীতিমতো শোরগোল ফেলে দিয়েছে ক্রেতামহলে। হিরোর অন্যতম শক্তিশালী বাইক Hero Mavrick 440. আর এই বাইকই নাকি মিলছে মাত্র 6,568 টাকায়? ব্যাপারটা কী? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
Hero Mavrick 440 -এ কী কী ফিচার রয়েছে?
সম্প্রতি হিরো কোম্পানির তরফে লঞ্চ করা হয়েছে ঝাঁ চকচকে নতুন বাইক Hero Mavrick 440. এটি আজ পর্যন্ত হিরো সংস্থার অন্যতম সেরা বাইক বলেই মনে করা হচ্ছে। একঝাঁক ফাটাফাটি ফিচার রয়েছে এই বাইকে। যা শুনলে মাথা ঘুরে যাবে যে কারোর। যেমন, হিরোর নতুন বাইক মডেলে রাখা হয়েছে 440cc -এর সিঙ্গল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন 6000 আরপিএমের উপর 27.36 পিএসের শক্তি এবং 4000 আরপিএমে 36 এনএম পিক টর্ক জেনারেট করতে পারে।
শুধু তাই নয়, এই বাইকটির মাইলেজ হল প্রতি লিটারে 50 থেকে 55 কিমি। তাহলে বুঝতেই পারছেন কতটা দুরন্ত বাইক হতে চলেছে এটি। এছাড়া, এতে 440 সিসির সিঙ্গল সিলিন্ডার ফুয়েল ইন্জেকটেড অয়েল-কুলড ইঞ্জিন রয়েছে। বাইকটির চাকাগুলি 17 ইঞ্চির। বাইকে থাকছে স্মার্টফোন ইন্টিগ্রেশন, ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি-সহ সমস্ত আধুনিক সুবিধা।
Hero Mavrick 440 বাইক মডেলটির দাম কত?
হিরো সংস্থার তরফে Hero Mavrick 440 বাজারে আনার পরই হইচই পড়ে গিয়েছে। মোট তিনটি ভ্যারিয়েন্টে এই বাইক লঞ্চ করেছে হিরো। সেগুলি হল- টপ, মিড এবং বেস। বিশাল শক্তিশালী এই বাইকটি ইতোমধ্যে নজর কেড়েছে সবার। বাইকের বেস মডেলটির এক্স শোরুম দাম দিল্লির হিসেব অনুসারে 1,99,000 টাকা। আর অন রোড দাম হল 2,35,881 টাকা। যদি আপনি সম্পূর্ণ নগদে এই বাইকটি ক্রয় করতে চান, তবে আপনাকে ব্যয় করতে হবে 2.35 লাখ টাকা। তবে জানেন কি একটি আকর্ষণীয় অফারেও কিনতে পারেন বাইকটি?
আরও পড়ুন » Ola নাকি Ather? কোন ইলেকট্রিক স্কুটার আপনার জন্য উপযুক্ত? দেখে নিন দাম ও ফিচারের তুলনা
Hero Mavrick 440 কিনতে পারেন মাত্র 6,568 টাকায়
যদি আপনি সম্পূর্ণ নগদে বাইকটি না কিনে প্ল্যান করে এটি ক্রয় করতে চান, তবে ফাটাফাটি অফারটি গ্রহণ করুন। সেক্ষেত্রে আপনি ঋণে বাইকটি কিনতে পারেন। অনলাইন বাইক ফাইন্যান্স প্ল্যান ক্যালকুলেটরের হিসেব বলছে, সেক্ষেত্রে আপনাকে ন্যুনতম 20 হাজার টাকা জমা দিতে হবে।
আর বাকি টাকা ব্যাঙ্ক অথবা ফাইন্যান্স সংস্থা থেকে লোনের মাধ্যমে শোধ করুন। লোন হবে তিন বছরের। যেখানে প্রত্যেক মাসে ইএমআই (EMI) হিসেবে জমা দিতে হবে 6,568 টাকা।
আরও জানতে এখানে ক্লিক করুন